ফ্রিল্যান্সিং কীভাবে শুরু করবেন [পর্ব - ২]
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে কাজ করে খুব দ্রুত অর্থ হাতে পাওয়া যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে অনলাইনে অর্থ উপার্জনের এক নম্বর উপায়। একটা গুরুত্বপূর্ন বিষয় আমাদেরকে বুঝতে হবে, যে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে উপার্জন প্যাসিভ নয়। এটা সক্রিয় উপার্জনের উপায়। যদি কাজ না করেন তাহলে অর্থ পাবেন না। কিন্তু আপনি যে বিষয়ে নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী,
সেই বিষয়ে নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করেন তাহলে খুব সহজেই অনলাইনে উপার্জন করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে ?
আমি মনে করি, ফ্রিল্যান্সিং কি শুরুতে তা জানা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে, কোন একটি বিষয়ে আপনার দক্ষতা আছে (যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব রিসার্চ ইত্যাদি) যা আপনি পেমেন্টের বিনিময়ে প্রদান করবেন।
যদি আপনার কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকে, এবং কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যাবসায়িক প্রয়োজনে আপনার দক্ষতার মাধ্যমে তাদের কাজ করাতে চায়, তবে তারা আপনাকে নিয়োগ করবে এবং আপনি সেই কাজটি বিশেষ দক্ষতা দিয়ে করবেন। সফলভাবে কাজটি সম্পন্ন করার পরে আপনি পেমেন্ট পাবেন।
অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে যারা বিভিন্ন ধরনের স্কিল নিয়ে কাজ করে। এই মুহুতে আপনার যদি ঐ স্কিল গুলি না থাকে তাহলে শেখা শুরু করুন, আপনিও ঐ স্কিল গুলি নিয়ে কাজ করতে পারবেন। শুরুতে আমাদের পছন্দমত যেকোন একটি স্কিল দিয়ে শুরু করা উচিৎ।
তবে ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখার আগে কম্পিউটারের যে বেসিক বিষয়গুলো আমাদের জানা থাকতে হবে ?
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শিখবেন অথবা শেখার পরে কাজ করবেন আপনাকে প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে। ভালভাবে শুরু করার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর ভাল দক্ষতা থাকতে হবে।
ফিল্যান্সিংয়ের সকল কাজ বুঝে নেওয়া জমা দেওয়া ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে করতে হয়, এজন্য এই বেসিক বিষয় গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।
আমি আগে কখনো কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার করি নাই। আমার কী করা উচিত?
ফ্রিল্যান্সিয়ের কাজ শেখার আগে আপনাকে কম্পিউটারের বেসিক বিষয়গুলো শিখতে হবে। আপনার নিকটস্থ কোন কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার থেকে কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন এর উপর একটি কোর্স করা উচিৎ।
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়ঃ
Graphic design
Photo editing
Video editing
Web design
2D animation
3D animation
WordPress developer
Virtual assistant
Data entry
Creative writing
Accounting
SEO
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে আরও অনেক স্কিল আছে। তবে এগুলো ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য উপযুক্ত। সম্ভবত এগুলোর মধ্যে থেকে কিছু স্কিল হয়তো আপনার ইতিমধ্যে আছে। যদি নাও থাকে, আপনি জানেন এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বেসিক দক্ষতা অর্জন করলে ভবিষ্যতে কাজে লাগানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আরেকটি সুবিধা হল যে, এটি আপনাকে একটি নিদিষ্ট বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সহায়তা করে। যদি আপনি একটি নিদিষ্ট স্কিলের জন্য হায়ার হতে পারেন তাহলে খুব শিঘ্রই উপলব্ধি করবেন যে সেখানে আরও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ আছে।
কাজ শেখার পর মার্কেটপ্লেস এ চেষ্টা করতে হবে শুধু একজন ক্লায়েন্টের জন্য। আপনার যখন একজন ক্লায়েন্ট থাকবে তখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার রাস্তা আরও অনেক সহজ হবে। শুরুতে ভাববেন না যে আপনার ১০ জন ক্লায়েন্ট দরকার। আপনার শুধু একজন ক্লায়েন্ট এবং ভাল ফিডব্যাক দরকার শুরু করার জন্য। শুরুতে প্রাধান্য দিতে হবে কাজকে পেমেন্টকে নয়।
সেই বিষয়ে নিষ্ঠার সাথে পরিশ্রম করেন তাহলে খুব সহজেই অনলাইনে উপার্জন করতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে ?
আমি মনে করি, ফ্রিল্যান্সিং কি শুরুতে তা জানা আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে, কোন একটি বিষয়ে আপনার দক্ষতা আছে (যেমনঃ ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব রিসার্চ ইত্যাদি) যা আপনি পেমেন্টের বিনিময়ে প্রদান করবেন।
যদি আপনার কোন বিষয়ে দক্ষতা থাকে, এবং কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান তাদের ব্যাবসায়িক প্রয়োজনে আপনার দক্ষতার মাধ্যমে তাদের কাজ করাতে চায়, তবে তারা আপনাকে নিয়োগ করবে এবং আপনি সেই কাজটি বিশেষ দক্ষতা দিয়ে করবেন। সফলভাবে কাজটি সম্পন্ন করার পরে আপনি পেমেন্ট পাবেন।
অনেক ফ্রিল্যান্সার আছে যারা বিভিন্ন ধরনের স্কিল নিয়ে কাজ করে। এই মুহুতে আপনার যদি ঐ স্কিল গুলি না থাকে তাহলে শেখা শুরু করুন, আপনিও ঐ স্কিল গুলি নিয়ে কাজ করতে পারবেন। শুরুতে আমাদের পছন্দমত যেকোন একটি স্কিল দিয়ে শুরু করা উচিৎ।
তবে ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখার আগে কম্পিউটারের যে বেসিক বিষয়গুলো আমাদের জানা থাকতে হবে ?
আপনি যখন ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শিখবেন অথবা শেখার পরে কাজ করবেন আপনাকে প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করতে হবে। ভালভাবে শুরু করার জন্য মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, এক্সেল, এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের উপর ভাল দক্ষতা থাকতে হবে।
ফিল্যান্সিংয়ের সকল কাজ বুঝে নেওয়া জমা দেওয়া ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার ব্যবহার করে করতে হয়, এজন্য এই বেসিক বিষয় গুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।
আমি আগে কখনো কম্পিউটার বা ইন্টারনেট ব্যবহার করি নাই। আমার কী করা উচিত?
ফ্রিল্যান্সিয়ের কাজ শেখার আগে আপনাকে কম্পিউটারের বেসিক বিষয়গুলো শিখতে হবে। আপনার নিকটস্থ কোন কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার থেকে কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন এর উপর একটি কোর্স করা উচিৎ।
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়ঃ
Graphic design
Photo editing
Video editing
Web design
2D animation
3D animation
WordPress developer
Virtual assistant
Data entry
Creative writing
Accounting
SEO
ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে আরও অনেক স্কিল আছে। তবে এগুলো ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য উপযুক্ত। সম্ভবত এগুলোর মধ্যে থেকে কিছু স্কিল হয়তো আপনার ইতিমধ্যে আছে। যদি নাও থাকে, আপনি জানেন এই বিষয়গুলি সম্পর্কে বেসিক দক্ষতা অর্জন করলে ভবিষ্যতে কাজে লাগানোর সম্ভাবনা রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের আরেকটি সুবিধা হল যে, এটি আপনাকে একটি নিদিষ্ট বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সহায়তা করে। যদি আপনি একটি নিদিষ্ট স্কিলের জন্য হায়ার হতে পারেন তাহলে খুব শিঘ্রই উপলব্ধি করবেন যে সেখানে আরও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ আছে।
কাজ শেখার পর মার্কেটপ্লেস এ চেষ্টা করতে হবে শুধু একজন ক্লায়েন্টের জন্য। আপনার যখন একজন ক্লায়েন্ট থাকবে তখন সামনে এগিয়ে যাওয়ার রাস্তা আরও অনেক সহজ হবে। শুরুতে ভাববেন না যে আপনার ১০ জন ক্লায়েন্ট দরকার। আপনার শুধু একজন ক্লায়েন্ট এবং ভাল ফিডব্যাক দরকার শুরু করার জন্য। শুরুতে প্রাধান্য দিতে হবে কাজকে পেমেন্টকে নয়।
কোন মন্তব্য নেই